হ্যালো বন্ধুরা,
আমাদের পৃথিবীতে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কার্য চালানোর ফলে এমন কিছু পাওয়া যায় যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা কখনো দিতে পারেনা । এসব খননকার্য চালানোর ফলে লক্ষ লক্ষ বছরের পুরনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায় । আর এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেখলে মনে হয় যে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বছর পূর্বে আমাদের চাইতেও উন্নত মানের মানবসভ্যতার বসবাস ছিল এই পৃথিবীতে । AHK Global Fiction এর আজকের পর্বে আমরা দেখাতে চলেছি এমন কিছু আবিষ্কার যা দেখলে আপনারা বিশ্বাস করতে বাধ্য হবেন যে, হাজার লক্ষ বছর পূর্বে আমাদের চাইতে উন্নত মানবসভ্যতার বাস এই পৃথিবীতে ছিল । তো স্বাগতম আপনাকে আরও একটি নতুন আর্টিকেলে ।
পাথরের বয়ামঃ
বন্ধুরা আমরা প্রত্নতাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে কিছু গবেষণা করলেই জানতে পারবো যে অতীতে পানি সংরক্ষণ করার পদ্ধতি হিসেবে অনেক কিছু ব্যবহার করা হয়েছে যা অনেকটাই স্বাভাবিক ।
কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার একটি জায়গায় এমন কিছু দেখতে পাওয়া যায় যা সত্যিই অস্বাভাবিক । অস্ট্রেলিয়ায় এমন একটি জায়গা রয়েছে যেখানে বিশাল আকারের শতশত পাথরের বয়াম ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে । আর এগুলোকে তৈরি করা হয়েছিল পাথর দিয়ে । এখানে তিন থেকে দশ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট শতশত পাথরের বয়াম ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে । আপনারা জেনে অবাক হবেন এই একেকটা যাদের ওজন দশ টনেরও বেশি যা সত্যিই অভাবনীয় । গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন এই প্রান্তরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শত শত পাথরের বয়াম এখানেই নির্মাণ করা হয়েছে প্রায় 2000 বছর পূর্বে ।এই বয়ামগুলো সে সময় প্রচলিত কোন ধর্মীয় কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছিল । বয়ামগুলোতে ডেড বডি সংরক্ষণ করা হত এবং এদের মধ্যে থেকে যখন ডেড বডি গলে হাড় আলাদা হয়ে যেত তখন তারা এই হাড় সংগ্রহ করে তাদের ধর্মীয় কাজে ব্যবহার করত । বন্ধুরা কল্পনা করে দেখুন তো সেই দুই হাজার বছর পূর্বে কি মানব সভ্যতার কাছে এত বিশাল বয়াম তৈরি করার কোন পদ্ধতি আদৌ ছিল ? যতই দিন যাচ্ছে ততই যেন প্রমাণিত হচ্ছে হাজার হাজার বছর পূর্বে আমাদের চাইতে উন্নত মানব সভ্যতা ছিল । কারণ বর্তমান সময়ের মতো এতো আধুনিক প্রযুক্তি না থাকার পরেও এসব অভাবনীয় নিদর্শন সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা দিতে পারেনি ।
কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার একটি জায়গায় এমন কিছু দেখতে পাওয়া যায় যা সত্যিই অস্বাভাবিক । অস্ট্রেলিয়ায় এমন একটি জায়গা রয়েছে যেখানে বিশাল আকারের শতশত পাথরের বয়াম ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে । আর এগুলোকে তৈরি করা হয়েছিল পাথর দিয়ে । এখানে তিন থেকে দশ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট শতশত পাথরের বয়াম ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে । আপনারা জেনে অবাক হবেন এই একেকটা যাদের ওজন দশ টনেরও বেশি যা সত্যিই অভাবনীয় । গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন এই প্রান্তরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শত শত পাথরের বয়াম এখানেই নির্মাণ করা হয়েছে প্রায় 2000 বছর পূর্বে ।এই বয়ামগুলো সে সময় প্রচলিত কোন ধর্মীয় কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছিল । বয়ামগুলোতে ডেড বডি সংরক্ষণ করা হত এবং এদের মধ্যে থেকে যখন ডেড বডি গলে হাড় আলাদা হয়ে যেত তখন তারা এই হাড় সংগ্রহ করে তাদের ধর্মীয় কাজে ব্যবহার করত । বন্ধুরা কল্পনা করে দেখুন তো সেই দুই হাজার বছর পূর্বে কি মানব সভ্যতার কাছে এত বিশাল বয়াম তৈরি করার কোন পদ্ধতি আদৌ ছিল ? যতই দিন যাচ্ছে ততই যেন প্রমাণিত হচ্ছে হাজার হাজার বছর পূর্বে আমাদের চাইতে উন্নত মানব সভ্যতা ছিল । কারণ বর্তমান সময়ের মতো এতো আধুনিক প্রযুক্তি না থাকার পরেও এসব অভাবনীয় নিদর্শন সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা দিতে পারেনি ।
গাছের কবরঃ
বন্ধুরা আমরা এ পর্যন্ত দেখে আসছি আদিকাল থেকে মানুষ তাদের মৃতদেহ মাটিতে কবর দেয় অথবা পুড়িয়ে ফেলে অথবা পানিতে ভাসিয়ে দেয় ।
কিন্তু এমন এক সভ্যতা ছিল যে সভ্যতায় মানুষকে গাছের মধ্যে কবর দেয়া হতো । বন্ধুরা শুনে আপনারা অবাক হবেন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ জঙ্গলে আরকিউলজিসট আবিষ্কার করে একটি মৃতদেহকে কবর দেওয়া হয়েছে একটি গাছের মধ্যে । পরবর্তীতে গবেষকেরা কার্বন রেটিং পদ্ধতিতে জানতে পারে এটি ছিল একটি মহিলার মৃতদেহ যা দুই হাজার বছর পূর্বে এই গাছের মধ্যে সমাধিস্থ করা হয় । এই মৃতদেহটি গাছের মধ্যে খুবই সুরক্ষিতভাবে ছিল । আরও অবাক করা কথা হল এই মহিলার কাছে একটি নেকলেস পাওয়া যায় । এই গাছের মধ্যে কিভাবে এই মৃতদেহটি সমাধিস্থ করা হয় আর কিভাবে হাজার হাজার বছর ধরে দেহটি সুরক্ষিত ছিল তার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা দিতে পারেনি ।
কিন্তু এমন এক সভ্যতা ছিল যে সভ্যতায় মানুষকে গাছের মধ্যে কবর দেয়া হতো । বন্ধুরা শুনে আপনারা অবাক হবেন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ জঙ্গলে আরকিউলজিসট আবিষ্কার করে একটি মৃতদেহকে কবর দেওয়া হয়েছে একটি গাছের মধ্যে । পরবর্তীতে গবেষকেরা কার্বন রেটিং পদ্ধতিতে জানতে পারে এটি ছিল একটি মহিলার মৃতদেহ যা দুই হাজার বছর পূর্বে এই গাছের মধ্যে সমাধিস্থ করা হয় । এই মৃতদেহটি গাছের মধ্যে খুবই সুরক্ষিতভাবে ছিল । আরও অবাক করা কথা হল এই মহিলার কাছে একটি নেকলেস পাওয়া যায় । এই গাছের মধ্যে কিভাবে এই মৃতদেহটি সমাধিস্থ করা হয় আর কিভাবে হাজার হাজার বছর ধরে দেহটি সুরক্ষিত ছিল তার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানীরা দিতে পারেনি ।
স্পার্ক প্লাগঃ
উনিশ শতকে আবিষ্কার করা হয় এই স্পার্ক প্লাগ । ইঞ্জিনের এই স্পার্ক প্লাগ এর সাহায্যে পেট্রোল বাতাসের অক্সিজেনের সাথে দহন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকে।
বন্ধুরা আপনারা জানলে অবাক হবেন ১৯৬১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি পাহাড়ের চূড়ায় এই স্পার্ক প্লাগ আবিষ্কার করা হয় । পরবর্তীতে গবেষকরা কার্বন রেটিং পদ্ধতিতে জানতে পারে এই স্পার্ক প্লাগ ৫ লক্ষ বছরের পুরনো । তাছাড়া তারা গবেষণা করে আরো জানতে পারে যে এই স্পার্ক প্লাগ চ্যাম্পিয়ন ব্র্যান্ডের । গবেষকদের মনে তখন কিছু প্রশ্ন উদয় হয় আর তা হলো পাঁচ লক্ষ বছর আগে এই স্পার্ক প্লাগ কেন আবিষ্কার করা হয়েছিল । আর কীভাবেই বা এটা আবিষ্কার করা হলো পাঁচ লক্ষ বছর পূর্বে । তারা ভাবতে থাকে এটা কি কোন এলিয়েন শিপের পার্টস নাকি কোন টাইম ট্রাভেলার ৫ লক্ষ বছর পূর্বে গিয়ে পাহাড়ের চূড়ায় এটা ফেলে এসেছিল । এই রহস্য বিজ্ঞানীরা আজও খুঁজে পাইনি ।
বন্ধুরা আপনারা জানলে অবাক হবেন ১৯৬১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি পাহাড়ের চূড়ায় এই স্পার্ক প্লাগ আবিষ্কার করা হয় । পরবর্তীতে গবেষকরা কার্বন রেটিং পদ্ধতিতে জানতে পারে এই স্পার্ক প্লাগ ৫ লক্ষ বছরের পুরনো । তাছাড়া তারা গবেষণা করে আরো জানতে পারে যে এই স্পার্ক প্লাগ চ্যাম্পিয়ন ব্র্যান্ডের । গবেষকদের মনে তখন কিছু প্রশ্ন উদয় হয় আর তা হলো পাঁচ লক্ষ বছর আগে এই স্পার্ক প্লাগ কেন আবিষ্কার করা হয়েছিল । আর কীভাবেই বা এটা আবিষ্কার করা হলো পাঁচ লক্ষ বছর পূর্বে । তারা ভাবতে থাকে এটা কি কোন এলিয়েন শিপের পার্টস নাকি কোন টাইম ট্রাভেলার ৫ লক্ষ বছর পূর্বে গিয়ে পাহাড়ের চূড়ায় এটা ফেলে এসেছিল । এই রহস্য বিজ্ঞানীরা আজও খুঁজে পাইনি ।
গনিয়া সরিয়া মেগালিক্সঃ
বন্ধুরা আপনারা জেনে অবাক হবেন যে, এটা এমন একটি পাহাড় যা মানুষ নির্মাণ করেছে । আরও বেশি অবাক হবেন এই পাহাড় তৈরি করা হয়েছে অনেক বিশাল বিশাল পাথরের খন্ড সজ্জিত করে ।
আপনারা দেখতে পাচ্ছেন কত বিশাল বিশাল পাথরের খন্ড । এই পাথরের উপর আরেকটি পাথর রেখে এভাবেই পাহাড় নির্মাণ করা হয় । এসব পাথরের ভেতরে কিছু পাথরের খন্ডের ওজন ৪ হাজার টন । আপনি ভাবতে পারবেন যে কিভাবে হাজার হাজার বছর পূর্বে মানুষ কোন রকম যন্ত্রপাতি ছাড়াই এত বিশাল বিশাল পাথরের খন্ড সজ্জিত করে এই পাহাড় নির্মাণ করেছে ।
আপনারা দেখতে পাচ্ছেন কত বিশাল বিশাল পাথরের খন্ড । এই পাথরের উপর আরেকটি পাথর রেখে এভাবেই পাহাড় নির্মাণ করা হয় । এসব পাথরের ভেতরে কিছু পাথরের খন্ডের ওজন ৪ হাজার টন । আপনি ভাবতে পারবেন যে কিভাবে হাজার হাজার বছর পূর্বে মানুষ কোন রকম যন্ত্রপাতি ছাড়াই এত বিশাল বিশাল পাথরের খন্ড সজ্জিত করে এই পাহাড় নির্মাণ করেছে ।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন আপনি যদি এমনই রহস্য-রোমাঞ্চকর ইন্টারেস্টিং আর্টিকেল পড়তে পছন্দ করে থাকেন । ভালো থাকবেন ধন্যবাদ.........
Admin
AHK Global Fiction
একটি বিজ্ঞানভিত্তিক বাংলা ব্লগ বা ওয়েবসাইট। এটি সাম্প্রতিক সময়েই যাত্রা শুরু করে । এটি এই ব্লগের সমস্ত কনটেন্টগুলোকে মানুষের সহজবোধগম্য করার জন্য একটি YouTube চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করে । আমাদের এই ব্লগের সমস্ত কনটেন্ট যদি আপনার পড়তে ভালো না লাগে তাহলে সরাসরি আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে চলে যান আর সেখান থেকে ভিডিও দেখে আসুন । আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ...
Follow her @ YouTube | Facebook | Twitter
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন